DO MAG

Top Menu

  • A Question About Japanese Mailorder Brides
  • Get the Best Payday Loans
  • Important Facts About Composing An Urgent Essay
  • Reasons Why Using Indian Mailorder Brides is Not Ideal
  • Research Paper Writing – Tips For Creating a Great Research Paper
  • Strategies for Writing Your Research Paper

Main Menu

  • A Question About Japanese Mailorder Brides
  • Get the Best Payday Loans
  • Important Facts About Composing An Urgent Essay
  • Reasons Why Using Indian Mailorder Brides is Not Ideal
  • Research Paper Writing – Tips For Creating a Great Research Paper
  • Strategies for Writing Your Research Paper

DO MAG

DO MAG

Articles
Home›Articles›অনুপ্রেরণার গুরুত্ব কতটুকু?

অনুপ্রেরণার গুরুত্ব কতটুকু?

By Do Mag
February 26, 2021
0

মানুষের ইচ্ছা বা আকাঙ্ক্ষাকে প্রভাবিত করে সামনে এগিয়ে চলার আগ্রহ সৃষ্টি করার প্রক্রিয়াকেই বলে অনুপ্রেরণা। অন্যভাবে বলা যায়, কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবিশেষের যেকোনো ধরণের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সেই ব্যক্তির কর্মক্ষমতার পূর্ণ ব্যবহারের লক্ষ্যে উৎসাহিত, অনুপ্রাণিত ও প্ররোচিত করার প্রক্রিয়াই হচ্ছে অনুপ্রেরণা। অনুপ্রেরণা বিভিন্ন উপাদান নিয়ে তৈরি হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, ব্যবসায় উদ্যোগে অনুপ্রেরণার গুরুত্ব কতটুকু।

অনুপ্রেরণার গুরুত্ব অনেক; Source: colourbox.com

অনুপ্রেরণা কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। এটি মানুষের কাজের ইচ্ছাকে জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে। এটা মানুষের কাজের আকাঙ্ক্ষার সাথে সম্পর্কিত। মানুষের স্বতঃস্ফুর্তভাবে কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণার গুরুত্ব অনেক। যেকোনো উদ্যোগেই কর্মচারীদেরকে যদি অনুপ্রেরণা যোগানো হয়, তাহলে তাদের কাজের গতি খুবই বৃদ্ধি পায়। অনুপ্রেরণাই কোনো কাজের জন্য আগ্রহ ও ইচ্ছার সৃষ্টি করতে পারে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ক্ষেত্রের ও উপাদানের অপচয় রোধেও অনুপ্রেরণার গুরুত্ব অসীম। একটা দলকে কাজের মধ্যে অনুপ্রেরণা জোগালে ক্লাজের গতির পাশাপাশি, তাদের কাজের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় পৌঁছানো সম্ভব। ফলে একইসাথে সময় ও সম্পদের অপচয় রোধ করা সম্ভব।

অনুপ্রেরণা দিয়েও মানুষের উপকার করা সম্ভব; Source: colourbox.com

অনুপ্রেরণার মাধ্যমে নতুন উদ্যোগ সৃষ্টি করার মানসিকতা তৈরি করাও সম্ভব। অনুপ্রেরণার কারণে মানুষের মনে নতুন জিনিস, নতুন উদ্যোগ ও নতুন তথ্য নিয়ে কাজ করার আগ্রহ বাড়ে। যার ফলে নিত্যনতুন সমস্যার সমাধান হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। যেকোনো কোম্পানির সাফল্যের জন্য শ্রম ব্যবস্থাপনা খুবই জরুরী। অনুপ্রেরণার ছাড়া এই শ্রম ব্যবস্থাপনার বেশিরভাগ কাজই সম্ভব হবে না। অনুপ্রেরণার ফলে মানুষের বিভিন্ন জ্ঞান ও সম্পদের আর্থিক ও অনার্থিক সুবিধার দিকে বিবেচনা করার শক্তি বেড়ে যায়। এতে করে শ্রমিক ও মালিক উভয় পক্ষের স্বার্থই সংরক্ষিত হয়। এতে করে সুন্দর একটি সম্পর্কেরও সূচনা ঘটে।

অনুপ্রেরণা কাজের গুরুত্ব বাড়ায়; Source: philleo.com

অনুপ্রেরণার মাধ্যমে জনবলের মধ্যে মনোবল ও কর্মের আগ্রহ বাড়িয়ে তোলা যায়। আর প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের জন্য এই ধরনের কর্মস্পৃহা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনুপ্রেরণার কারণে কাজে উৎসাহ বাড়ে। এতে করে শ্রমিকরা কাজ করার আগ্রহ পায়, আরো বেশি করে তারা কাজের দিকে মনোনিবেশ করে। বেশি করে কাজে মনোযোগ দেয়ার ফলে পণ্যের উৎপাদনও বৃদ্ধি পায়। যত বেশি শ্রমিক কাজে মনোযোগী হবে, তত সুন্দর ও সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করা যায়। যত বেশি পরিবেশ সুন্দর থাকবে ও যত বেশি উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে, শ্রমিকদেরও তত বেশি বেতন বৃদ্ধি পাবে। এতে করে মালিক ও শ্রমিক উভয়েই লাভবান হবে এবং দিনশেষে সর্বোপরি কোম্পানিরই উপকার হবে।

অনুপ্রেরণা মানসিক প্রফুল্লতা বাড়ায়; Source: ausmumpreneur.com

যেকোনো কোম্পানির কাজের ক্ষেত্রে পরিবেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা দিক হিসেবে বিবেচিত হয়। পরিবেশের এই সুস্থতা তখনই বজায় থাকবে, যখন সেই পরিবেশের বাকি উপাদানগুলো সঠিকভাবে কাজ করবে। আর এর জন্যে প্রয়োজন উদ্দীপনা, যেটা তৈরি করতে হবে অনুপ্রেরণার দ্বারা। জনশক্তির সম্মতি এবং আর্থিক ও অনার্থিক অনুপ্রেরণায় কাজের গতি বৃদ্ধি পায়। এতে কর্মীরা কাজে মনোযোগ দিতে পারে। যা সর্বোপরি প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের পথ ত্বরান্তিত করে। যেকোনো প্রতিষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক কর্মসূচী পালন করা হলে জনসম্পদের সন্তুষ্টি বৃদ্ধি পায়। ফলে বিভিন্ন ধরনের শ্রম বিষয়ক সমস্যা থেকে সহজেই উদ্ধার পাওয়া যায়।

অনুপ্রেরণা স্বপ্ন দেখতে শেখায়; Source: petervanstralen.com

অনুপ্রেরণার ফলে প্রত্যেক শ্রমিকের একে অপরের প্রতি সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় থাকে। ফলে তারা একে অপরকে কাজে সাহায্য করতে পারে ও পরিবর্তনকে স্বাগত জানায়। যার ফলে ম্যানেজমেন্ট খাতে খুব সহজেই সৌহার্দ্যতা বজায় থাকে। বর্তমানে প্রায় প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকেই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হয়। আর সেই ক্ষেত্রে যদি অনুপ্রেরণা দেওয়া যায় তাহলে সেসব চ্যালেঞ্জ ও সমস্যা মোকাবেলা করাটা সহজ হয়ে পড়ে। এছাড়াও যেকোনো কিছু শেখাও সহজ হয়ে যায় যদি শ্রমিকদের মধ্যে একতা বজায় থাকে। আর সেজন্যে দরকার অনুপ্রেরণার। যেকোনো কাজ শেখার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথমে দরকার পড়ে আগ্রহের। যেটা বৃদ্ধি করার জন্য অনুপ্রেরণা বেশ ভালো কাজ করে।

অনুপ্রেরণা দলগত কাজের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়; Source: ktn-uk.co.uk

অনুপ্রেরণা বেশ কিছু আর্থিক ও অনার্থিক উপাদান দিয়ে তৈরি। অনুপ্রেরণার এসব আর্থিক ও অনার্থিক উপাদানগুলো দ্বারা তৈরি হয় একটি আদর্শ অনুপ্রেরণা। একটি আদর্শ অনুপ্রেরণায় যেসব আর্থিক উপাদান থাকা জরুরী, সেগুলো হচ্ছে,

১. ন্যায্য বেতন: ন্যায্য বেতন প্রদান করে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের অনুপ্রেরণা দেওয়া যেতে পারে।

২. বোনাস: কাজের শেষে কিংবা যেকোনো অনুষ্ঠান ও উৎসবে অতিরিক্ত কিছু অর্থ, বোনাস হিসেবে প্রদান করেও অনুপ্রেরণা দেওয়া যেতে পারে।

৩. বাসস্থান সুবিধা: বাসস্থান একটি মৌলিক সুবিধা। এই মৌলিক সুবিধা দিয়েও অনুপ্রেরণা প্রদান করা যেতে পারে।

৪. চিকিৎসা সুবিধা: চিকিৎসা সুবিধাও একটি মৌলিক চাহিদা। চিকিৎসা সুবিধা দিয়েও যেকোনো ব্যক্তিকে অনুপ্রেরণা দেয়া যেতে পারে।

৫. পরিবহন সুবিধা: যে কাউকে পরিবহন ও যাতায়াতের সমস্যা থেকে রক্ষা করেও অনুপ্রেরণা দেওয়া সম্ভব।

৬. শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি: অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, বিভিন্ন সমস্যার কারনেই অনেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন না। তাদের সেই সুযোগ তৈরি করে দিয়েও অনুপ্রেরণা দেওয়া যায়।

কর্মক্ষেত্রের স্বাধীনতাও অনুপ্রেরণা; Source: stagis.com

এছাড়াও যেসব অনার্থিক উপাদান দিয়ে একটি আদর্শ অনুপ্রেরণা তৈরি হয় সেগুলো হচ্ছে,

১. চাকরির নিরাপত্তা: কাউকে একটি চাকরি দিয়ে সেটার নিরাপত্তা প্রদান করাও অনুপ্রেরণা।

২. আকর্ষণীয় কাজ: বেশিরভাগ মানুষই তাদের পছন্দের কাজ করতে পারেন না। সেক্ষেত্রে কাউকে তার পছন্দের কাজে নিয়োগ করিয়ে দিয়েও অনুপ্রেরণা দেওয়া যায়।

৩. ব্যক্তিগত ক্ষমতা ও অধিকার শিক্ষা: বেশিরভাগ মানুষই তার নিজস্ব জায়গা থেকে ততটা ক্ষমতাশীল মনে করে না বা নিজের অধিকার সম্পর্কে সচেতন নয়। আর এই বিষয়কে উন্নত করেও অনুপ্রেরণা দেয়া যায়।

৪. মত প্রকাশের স্বাধীনতা: অনেক ব্যক্তিই অনেক কিছু বলতে যেয়েও তা বলতে পারেন না। সেক্ষেত্রে মত প্রকাশের স্বাধীনতার ব্যবস্থা করাও অনুপ্রেরণা।

৫. সামাজিক মর্যাদা: আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা কর্ম করে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে চায়। আর সেটাকে সফল করেও অনুপ্রেরণা দেয়া সম্ভব।

Featured Image: clientlook.com

The post অনুপ্রেরণার গুরুত্ব কতটুকু? appeared first on Youth Carnival.

The post অনুপ্রেরণার গুরুত্ব কতটুকু? appeared first on Youth Carnival.

Source link

Previous Article

ক্ষুদ্র ব্যবসা: সুবিধা, অসুবিধা ও সাফল্যের কারণ

Next Article

স্টার্টআপ কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার আগে নিজেকে যে ...

Related articles More from author

  • Articles

    যে ৫টি পরামর্শ সদ্য স্নাতকধারীদের চাকরি পেতে সাহায্য করবে

    January 17, 2021
    By Do Mag
  • Articles

    ইন্সটল করে নিন ১৪ টি প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টিভিটি সফটওয়্যার

    May 13, 2020
    By Do Mag
  • Articles

    যে ৩টি কারণে আপনার নিয়মিত কর দেওয়া উচিত

    January 23, 2021
    By Do Mag
  • Articles

    ডিজিটাল মার্কেটারদের জন্যে ৭ টি প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন

    May 12, 2020
    By Do Mag
  • Articles

    শূন্য থেকে একটি স্টার্টআপ তৈরি করবেন যেভাবে

    May 25, 2020
    By Do Mag
  • Articles

    জিআরই পরীক্ষা ও উচ্চশিক্ষার জন্য জিআরইর প্রয়োজনীয়তা

    May 17, 2020
    By Do Mag

Leave a reply Cancel reply

  • Articles

    যেসব গুণ সাংবাদিকতা ক্যারিয়ারে সফলতা বয়ে আনবে

  • Articles

    একজন সোশ্যাল কাউন্সিলর হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়

  • Articles

    কীভাবে একজন মার্কেট অ্যানালিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়বেন